Did Sulekha ever make pens? No, we are not talking about molded pens, but ebonite pens of a certain vintage, that can transport us back to those glory days of the freedom struggle, of Swaraj? At the least, to a time when Sulekha was the premier ink maker in the Nation, boldly unfurling the tri-color on distant shores? The question keeps cropping up, and though I did know the answer, I could not muster the conviction to reply as I had never seen such a pen, leave alone use one, or have one in my collection.
Things changed a couple of months ago when Kaushik Maitra called me up one day. His voice trembling with excitement, he informed that while cleaning a storage space in the factory premises, some old fountain pens have been recovered. I was in the factory, I believe, even before he could hang up! And what I saw did take my breath away.
In a carboard box were about a hundred ebonite pens, all of a light brown colour with black ripples. The caps were intact, as were the gripping sections, though conspicuously absent were the nibs. Surprisingly, most of the caps had not one, but two breathing holes. In the same box was a paper packet that contained the clips, finials, feeds and the rings, which, though they showed hints of having been ravaged by time, were surprisingly smart to look at. In fact, the arrow clips were as pristine as they were made just the other day. The feeds too were in very good condition.
The decision to have the pens restored and christen them “Sulekha Swaraj” was an easy one. Having them examined by the experts too wasn’t a task that took a lot of effort. What bowled us however, was the decision about which nib to fit the pens with. Imported nibs were a strict no-no, as anyone with even an inkling about what Sulekha has always stood for will agree. Fitting the pens with contemporary nibs, manufactured in India – be they made by established companies, or sourced from Sattur in Tamil Nadu – the village where nib making is still practiced by a few households, was also ruled out after lengthy discussions with the experts. The primary reason behind this was that the experts felt that the pens should be fitted with nibs that are as ancient as the pens themselves, least they stand out as sore thumbs.
But finding such nibs, that too in bulk, is easier said than done. No dealer had such nibs and in desperation, we started contacting people who used to supply Sulekha with pens and nibs. Even that was a Herculean task, as we were looking for suppliers who were in business at least five decades ago. As you can well appreciate, most such entities are today out of business, many of the owners themselves having passed away.
Finally, we were able to track down one pen turner, who also had the kind of nibs that we were looking for – of similar vintage and quality that would match the nibs. And guess what? These are the type of nibs that were, at that point in time, also fitted in the Artex pens. I am mentioning this fact, not merely because of the happy coincidence, but also because of the fact that I feel, some of us old-timers would surely look forward to reliving the nostalgic feeling of writing with Sulekha as well as Artex.
It will not be out of place to mention here that in the late 1970’s and the early 1980’s when we were in school, our magic wand used to be Sulekha and often Artex. The Artex pens were known to rule the roost before the deluge of cheap Chinese pens had inundated the local industry, just before they too were vanquished by the ball point pens. It looks like it is so far back in time when we think rationally, but in the heart of our hearts it seems like yesterday and both Sulekha and Artex, evoke memories that are hard to forget.
The experts too were unanimous and they too insisted that the number 6 nib that has been fitted in the Sulekha Swaraj is not only what was originally intended to be fitted, but that the nib itself is like a match made in heaven.
Now for another coincidence that seems too good to be true. After the pens were buffed, nib and feed fitted, tested and the “Sulekha Swaraj” imprint laser engraved on the barrel, the ready pieces were counted. And guess what? The number of pens that are ready to hit the shelves is only 75. Imagine that – a Swadeshi product to celebrate the Azadi ka Amrit Mahotsav!
For More information:
you can watch the video here:
Kaushik Maitra of Sulekha introduces the Swaraj Pen – YouTube
Hat’s off to you Dada for such great dedication you have. Please help me buy one such .
Is this will be available for sell ??
Another marketing gimmick from Sulekha for selling ebonite pens now? It may offend some, but all the colours coming from the house of sulekha was available at the price point of Rs. 60. then all the colours are getting repackaged with new names and uncanny back story to support. Prices are rocket high.. Anyway a thought put on this website so that some may feel the same. Nothing against for them. best of luck.
What a discovery!!!!! Thanks to Chawm and Kaushik for this article.
কোয়ালিটির মা – বাপ নেই। নিত্য নতুন গল্প ফেঁদে ব্যবসা বাড়ানোর তাল। সবাই একবার কিনে দ্বিতীয়বার কিনতে হলে ভাবে। গৌরবময় ইতিহাসের ঘি একবার হাতে মেখে কতদিন সেই হাত শুঁকে শুঁকে চলবে! সুলেখা আজ গুপ্তধন আবিষ্কার করবার গল্প তৈরি করে বাজারে অদ্ভুত রকমের বেশি দামে ইবোনাইট পেন বিক্রি করতে চলেছে, এটাই আসল কথা। এসব গুপ্তধন আবিষ্কারের গল্প দেবার আগে কোয়ালিটি কন্ট্রোল করুন। সঙ্গে জিনিসটি কোন দামে বিক্রি করছেন সেটাও ভেবে দেখুন।
We have gone through your remarks where you have made some very nasty comments about the quality of the product and about our company, which are completely unfounded and baseless.
We maintain samples of all the batches manufactured by us in our laboratory. You are welcome to visit our factory during office hours to see for yourself the quality control measures in place and point out the quality issues that you allude at with malicious intent.
We challenge you to substantiate the remarks about the quality of our products within seven days or else publicly apologize.
Please note, if you do not tender a public apology within 7 days we will be forced to take appropriate legal action against you.
নমস্কার কৌশিক বাবু, আমার প্রণাম নেবেন। আপনার কমেন্ট আমি পড়েছি। আপনাকে কয়েকটি বিষয় আমার ব্যক্তিগত অনুভূতি থেকে বলতে চাইছি এবং আপনি হয়তো বুঝবেন একজন ছাত্র হিসেবে আমার ক্ষোভের জায়গাটি কোথায়।
১. আমি সুলেখার কালি গত চার পাঁচ বছর ধরে ব্যবহার করছি। আমি আগে যখন এই কালি ব্যবহার করেছি, তখন বেশ কম দাম ছিল এবং কিনতেও অসুবিধে হতো না। এরপরে স্বাধীন সিরিজের কালি আমি ব্যবহার করেছি। বিশ্বাস করুন, আমার গুরুত্বপূর্ন পড়াশোনা সংক্রান্ত নোটস এর খাতা জুড়ে লেখা ফিকে হয়ে গেছে। সেইটা আমার পক্ষে কতটা ক্ষতি বলুন তো! আমি হতাশ হয়েছি ভীষন। হতাশা থেকেই ক্ষোভের জন্ম। যা আমি এখানে প্রকাশ করেছি। সেটা অন্যায় হয়েছে একপ্রকার।
২. সুলেখা পেন। আপনাদের স্টোর থেকে পেন কিনে এনে ব্যবহার করেছি। অন্যদের কিনে উপহার দিয়েছি। হাতেখড়ি সিরিজের পেনটি নিজে ব্যবহার করে হতাশ হয়েছি। কিনে এনে ব্যবহার করতে করতে লক্ষ্য করি প্লাস্টিকের ঢাকনা য় সরু ফাটল। এরপরে আপনাদের স্টিল বডির একটি পেন কিনেছি। সেটি বেশ দামী পেন আপনাদের অন্য পেনের তুলনায়। বডি সুন্দর টেকসই হলেও, এর হোল্ডিং সেকশন এতটাই টাইট যে খুললে লাগানো যায় না, লাগালে খোলা মুশকিল। অথচ, আমার কাছে তো আপনাদের স্টোরে বক্স খুলে চেক করবার কোনো সুযোগ ছিল না। পেনের একবার কালি শেষ হয়ে গেলে পেন খোলার বিষয়টাই একটা যন্ত্রণার বিষয়। আমার মনে আরও ক্ষোভের জন্ম হয় এর পরেই।
আপনাদের নতুন প্রিমিয়াম সিরিজের পেন আমি নিজে স্টোরে গিয়ে দেখে এসেছি। সেটা আমার ভালো লেগেছে, কারণ কালো পাউচ থেকে আমাকে বের করে দেখিয়েছেন স্টোরের দায়িত্বে থাকা ভদ্রমহিলা। উনি খুবই সহৃদয়। আমার পূর্ব অভিজ্ঞতা ওনার সঙ্গে শেয়ার করতে উনি সমবেদনা প্রকাশ করেছেন।
৩. সুলেখার ইতিহাস আমাদের গর্ব। একজন বাঙালি হিসেবে আমি সেই গর্বের অংশীদার। কিন্তু সেই গৌরবময় যুগের কথা এবং ইতিহাসের সঙ্গে বাস্তব টা আমি কোথাও মেলাতে পারিনি স্যার। সেকারণে ক্ষোভ টা তৈরি হয়েছে।
৪. কৌশিকবাবু, আপনি শ্রদ্বেয় এবং প্রনম্য মানুষ। আপনি আমাকে ল্যাবরেটরিতে আমন্ত্রন জানিয়েছেন, এ আমার পরম প্রাপ্তি। আমি কালি তৈরির বৈজ্ঞানিক ফর্মুলা সম্পর্কে বিন্দুমাত্র জ্ঞাত নই। আমি একজন সাধারণ ছাত্র হিসেবে এই কালি ব্যবহারকারী । আপনি আমার বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নিলে আমি আর্থিক দিক থেকে এবং আইনি লড়াইয়ে লড়তে অপারগ। তবে, আমিও তো এই ব্লগের দীর্ঘদিনের পাঠক। সমালোচনা করতে দেখেছি অনেক ক্ষেত্রেই, অন্যান্য বিষয়ে। হয়তো তারা মতামত জানিয়েছেন নিজের ভাষায়। ক্ষোভ প্রকাশের মাত্রা এবং তার ভাষা সম্পর্কে তারা সচেতন ছিলেন। আমি এই ক্ষেত্রে ভূল করেছি। ভবিষ্যতে আমি পুরোমাত্রায় সংযত এবং সচেতন থাকবো। এই প্রতিশ্রুতি পালনে আমি দায়বদ্ধ থাকবো। আমার ক্ষোভের মাত্রা এবং ভাষা নিয়ন্ত্রণে রাখা উচিত ছিল। সেই বিষয়ে আমি আপনার কাছে ক্ষমা ও অনুগ্রহ প্রার্থনা করি। প্রকাশ্যে সাক্ষাতের অপেক্ষায় থাকলাম। সশরীরে উপস্থিত হয়ে আপনার সঙ্গে এ বিষয়ে আলোচনা এবং ক্ষমাপ্রার্থনা করবার সুযোগ আপনি নিশ্চয়ই দেবেন।
পুনশ্চ: উক্ত মন্তব্যে, যেখানে আমি সুলেখা সম্পর্কে কিছু মন্তব্য করেছি, যা আমার ব্যাক্তিগত ক্ষোভের প্রকাশ। এবং তার দায় সম্পূর্ণ ভাবে আমারই। ওই মন্তব্য থেকে যদি কেউ কোনোভাবে মানসিকভাবে আহত হয়ে থাকেন, আমি সকলের কাছে নতমস্তকে ক্ষমাপ্রার্থনা করি। অবশেষে সুলেখার উত্তরোত্তর শ্রীবৃদ্ধি হোক। সঙ্গে তার গৌরব অক্ষুণ্ন থাকুক, এই প্রার্থনা করি। কৌশিকবাবু সহ সমস্ত গুণীজন এবং এই ব্লগের সমস্ত পাঠক ও অনুসরণকারীদের প্রতি আমার যথাযোগ্য প্রণাম জানাই।
নমস্কার কৌশিক বাবু, আমার প্রণাম নেবেন। আপনার কমেন্ট আমি পড়েছি। আপনাকে কয়েকটি বিষয় আমার ব্যক্তিগত অনুভূতি থেকে বলতে চাইছি এবং আপনি হয়তো বুঝবেন একজন ছাত্র হিসেবে আমার ক্ষোভের জায়গাটি কোথায়। ১. আমি সুলেখার কালি গত চার পাঁচ বছর ধরে ব্যবহার করছি। আমি আগে যখন এই কালি ব্যবহার করেছি, তখন বেশ কম দাম ছিল এবং কিনতেও অসুবিধে হতো না। এরপরে স্বাধীন সিরিজের কালি আমি ব্যবহার করেছি। বিশ্বাস করুন, আমার গুরুত্বপূর্ন পড়াশোনা সংক্রান্ত নোটস এর খাতা জুড়ে লেখা ফিকে হয়ে গেছে। সেইটা আমার পক্ষে কতটা ক্ষতি বলুন তো! আমি হতাশ হয়েছি ভীষন। হতাশা থেকেই ক্ষোভের জন্ম। যা আমি এখানে প্রকাশ করেছি। সেটা অন্যায় হয়েছে একপ্রকার। ২. সুলেখা পেন। আপনাদের স্টোর থেকে পেন কিনে এনে ব্যবহার করেছি। অন্যদের কিনে উপহার দিয়েছি। হাতেখড়ি সিরিজের পেনটি নিজে ব্যবহার করে হতাশ হয়েছি। কিনে এনে ব্যবহার করতে করতে লক্ষ্য করি প্লাস্টিকের ঢাকনা য় সরু ফাটল। এরপরে আপনাদের স্টিল বডির একটি পেন কিনেছি। সেটি বেশ দামী পেন আপনাদের অন্য পেনের তুলনায়। বডি সুন্দর টেকসই হলেও, এর হোল্ডিং সেকশন এতটাই টাইট যে খুললে লাগানো যায় না, লাগালে খোলা মুশকিল। অথচ, আমার কাছে তো আপনাদের স্টোরে বক্স খুলে চেক করবার কোনো সুযোগ ছিল না। পেনের একবার কালি শেষ হয়ে গেলে পেন খোলার বিষয়টাই একটা যন্ত্রণার বিষয়। আমার মনে আরও ক্ষোভের জন্ম হয় এর পরেই। আপনাদের নতুন প্রিমিয়াম সিরিজের পেন আমি নিজে স্টোরে গিয়ে দেখে এসেছি। সেটা আমার ভালো লেগেছে, কারণ কালো পাউচ থেকে আমাকে বের করে দেখিয়েছেন স্টোরের দায়িত্বে থাকা ভদ্রমহিলা। উনি খুবই সহৃদয়। আমার পূর্ব অভিজ্ঞতা ওনার সঙ্গে শেয়ার করতে উনি সমবেদনা প্রকাশ করেছেন। ৩. সুলেখার ইতিহাস আমাদের গর্ব। একজন বাঙালি হিসেবে আমি সেই গর্বের অংশীদার। কিন্তু সেই গৌরবময় যুগের কথা এবং ইতিহাসের সঙ্গে বাস্তব টা আমি কোথাও মেলাতে পারিনি স্যার। সেকারণে ক্ষোভ টা তৈরি হয়েছে। ৪. কৌশিকবাবু, আপনি শ্রদ্বেয় এবং প্রনম্য মানুষ। আপনি আমাকে ল্যাবরেটরিতে আমন্ত্রন জানিয়েছেন, এ আমার পরম প্রাপ্তি। আমি কালি তৈরির বৈজ্ঞানিক ফর্মুলা সম্পর্কে বিন্দুমাত্র জ্ঞাত নই। আমি একজন সাধারণ ছাত্র হিসেবে এই কালি ব্যবহারকারী । আপনি আমার বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নিলে আমি আর্থিক দিক থেকে এবং আইনি লড়াইয়ে লড়তে অপারগ। তবে, আমিও তো এই ব্লগের দীর্ঘদিনের পাঠক। সমালোচনা করতে দেখেছি অনেক ক্ষেত্রেই, অন্যান্য বিষয়ে। হয়তো তারা মতামত জানিয়েছেন নিজের ভাষায়। ক্ষোভ প্রকাশের মাত্রা এবং তার ভাষা সম্পর্কে তারা সচেতন ছিলেন। আমি এই ক্ষেত্রে ভূল করেছি। ভবিষ্যতে আমি পুরোমাত্রায় সংযত এবং সচেতন থাকবো। এই প্রতিশ্রুতি পালনে আমি দায়বদ্ধ থাকবো। আমার ক্ষোভের মাত্রা এবং ভাষা নিয়ন্ত্রণে রাখা উচিত ছিল। সেই বিষয়ে আমি আপনার কাছে ক্ষমা ও অনুগ্রহ প্রার্থনা করি। প্রকাশ্যে সাক্ষাতের অপেক্ষায় থাকলাম। সশরীরে উপস্থিত হয়ে আপনার সঙ্গে এ বিষয়ে আলোচনা এবং ক্ষমাপ্রার্থনা করবার সুযোগ আপনি নিশ্চয়ই দেবেন। পুনশ্চ: উক্ত মন্তব্যে, যেখানে আমি সুলেখা সম্পর্কে কিছু মন্তব্য করেছি, যা আমার ব্যাক্তিগত ক্ষোভের প্রকাশ। এবং তার দায় সম্পূর্ণ ভাবে আমারই। ওই মন্তব্য থেকে যদি কেউ কোনোভাবে মানসিকভাবে আহত হয়ে থাকেন, আমি সকলের কাছে নতমস্তকে ক্ষমাপ্রার্থনা করি। অবশেষে সুলেখার উত্তরোত্তর শ্রীবৃদ্ধি হোক। সঙ্গে তার গৌরব অক্ষুণ্ন থাকুক, এই প্রার্থনা করি। কৌশিকবাবু সহ সমস্ত গুণীজন এবং এই ব্লগের সমস্ত পাঠক ও অনুসরণকারীদের প্রতি আমার যথাযোগ্য প্রণাম জানাই।
নমস্কার কৌশিক বাবু, আমার প্রণাম নেবেন। আপনার কমেন্ট আমি পড়েছি। আপনাকে কয়েকটি বিষয় আমার ব্যক্তিগত অনুভূতি থেকে বলতে চাইছি এবং আপনি হয়তো বুঝবেন একজন ছাত্র হিসেবে আমার ক্ষোভের জায়গাটি কোথায়।
১. আমি সুলেখার কালি গত চার পাঁচ বছর ধরে ব্যবহার করছি। আমি আগে যখন এই কালি ব্যবহার করেছি, তখন বেশ কম দাম ছিল এবং কিনতেও অসুবিধে হতো না। এরপরে স্বাধীন সিরিজের কালি আমি ব্যবহার করেছি। বিশ্বাস করুন, আমার গুরুত্বপূর্ন পড়াশোনা সংক্রান্ত নোটস এর খাতা জুড়ে লেখা ফিকে হয়ে গেছে। সেইটা আমার পক্ষে কতটা ক্ষতি বলুন তো! আমি হতাশ হয়েছি ভীষন। হতাশা থেকেই ক্ষোভের জন্ম। যা আমি এখানে প্রকাশ করেছি। সেটা অন্যায় হয়েছে একপ্রকার।
২. সুলেখা পেন। আপনাদের স্টোর থেকে পেন কিনে এনে ব্যবহার করেছি। অন্যদের কিনে উপহার দিয়েছি। হাতেখড়ি সিরিজের পেনটি নিজে ব্যবহার করে হতাশ হয়েছি। কিনে এনে ব্যবহার করতে করতে লক্ষ্য করি প্লাস্টিকের ঢাকনা য় সরু ফাটল। এরপরে আপনাদের স্টিল বডির একটি পেন কিনেছি। সেটি বেশ দামী পেন আপনাদের অন্য পেনের তুলনায়। বডি সুন্দর টেকসই হলেও, এর হোল্ডিং সেকশন এতটাই টাইট যে খুললে লাগানো যায় না, লাগালে খোলা মুশকিল। অথচ, আমার কাছে তো আপনাদের স্টোরে বক্স খুলে চেক করবার কোনো সুযোগ ছিল না। পেনের একবার কালি শেষ হয়ে গেলে পেন খোলার বিষয়টাই একটা যন্ত্রণার বিষয়। আমার মনে আরও ক্ষোভের জন্ম হয় এর পরেই।
আপনাদের নতুন প্রিমিয়াম সিরিজের পেন আমি নিজে স্টোরে গিয়ে দেখে এসেছি। সেটা আমার ভালো লেগেছে, কারণ কালো পাউচ থেকে আমাকে বের করে দেখিয়েছেন স্টোরের দায়িত্বে থাকা ভদ্রমহিলা। উনি খুবই সহৃদয়। আমার পূর্ব অভিজ্ঞতা ওনার সঙ্গে শেয়ার করতে উনি সমবেদনা প্রকাশ করেছেন।
৩. সুলেখার ইতিহাস আমাদের গর্ব। একজন বাঙালি হিসেবে আমি সেই গর্বের অংশীদার। কিন্তু সেই গৌরবময় যুগের কথা এবং ইতিহাসের সঙ্গে বাস্তব টা আমি কোথাও মেলাতে পারিনি স্যার। সেকারণে ক্ষোভ টা তৈরি হয়েছে।
৪. কৌশিকবাবু, আপনি শ্রদ্বেয় এবং প্রনম্য মানুষ। আপনি আমাকে ল্যাবরেটরিতে আমন্ত্রন জানিয়েছেন, এ আমার পরম প্রাপ্তি। আমি কালি তৈরির বৈজ্ঞানিক ফর্মুলা সম্পর্কে বিন্দুমাত্র জ্ঞাত নই। আমি একজন সাধারণ ছাত্র হিসেবে এই কালি ব্যবহারকারী । আপনি আমার বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নিলে আমি আর্থিক দিক থেকে এবং আইনি লড়াইয়ে লড়তে অপারগ। তবে, আমিও তো এই ব্লগের দীর্ঘদিনের পাঠক। সমালোচনা করতে দেখেছি অনেক ক্ষেত্রেই, অন্যান্য বিষয়ে। হয়তো তারা মতামত জানিয়েছেন নিজের ভাষায়। ক্ষোভ প্রকাশের মাত্রা এবং তার ভাষা সম্পর্কে তারা সচেতন ছিলেন। আমি এই ক্ষেত্রে ভূল করেছি। ভবিষ্যতে আমি পুরোমাত্রায় সংযত এবং সচেতন থাকবো। এই প্রতিশ্রুতি পালনে আমি দায়বদ্ধ থাকবো। আমার ক্ষোভের মাত্রা এবং ভাষা নিয়ন্ত্রণে রাখা উচিত ছিল। সেই বিষয়ে আমি আপনার কাছে ক্ষমা ও অনুগ্রহ প্রার্থনা করি। প্রকাশ্যে সাক্ষাতের অপেক্ষায় থাকলাম। সশরীরে উপস্থিত হয়ে আপনার সঙ্গে এ বিষয়ে আলোচনা এবং ক্ষমাপ্রার্থনা করবার সুযোগ আপনি নিশ্চয়ই দেবেন।
পুনশ্চ: উক্ত মন্তব্যে, যেখানে আমি সুলেখা সম্পর্কে কিছু মন্তব্য করেছি, যা আমার ব্যাক্তিগত ক্ষোভের প্রকাশ। এবং তার দায় সম্পূর্ণ ভাবে আমারই। ওই মন্তব্য থেকে যদি কেউ কোনোভাবে মানসিকভাবে আহত হয়ে থাকেন, আমি সকলের কাছে নতমস্তকে ক্ষমাপ্রার্থনা করি। অবশেষে সুলেখার উত্তরোত্তর শ্রীবৃদ্ধি হোক। সঙ্গে তার গৌরব অক্ষুণ্ন থাকুক, এই প্রার্থনা করি। কৌশিকবাবু সহ সমস্ত গুণীজন এবং এই ব্লগের সমস্ত পাঠক ও অনুসরণকারীদের প্রতি আমার যথাযোগ্য প্রণাম জানাই।
I agree with Shuvojit. Sulekha Ink quality is not good at all. The quality of the pen are not good either, but they are cheap pens, so its ok. But the inks are quite costly.
Still, I have bought all the inks, and all the types of pen from Sulekha. I hope this enthusiasm will help the company to improve the quality of these products.
Anyway, i do not have this pen, how to procure one, can you pls suggest me Koushik?
Many thanks.
পুনরায়, একটি বিষয় বলতে চাই…আমার এই কমেন্টের জন্য কারো মনে বিরূপ ধারণা প্রসারিত হতে পারে, এই আশঙ্কা রয়েছে। ক্ষমাপ্রার্থনা পূর্বক আমি মডারেটর মহাশয়ের কাছে অনুরোধ করছি, আমার উক্ত কমেন্টটি যদি ডিলিট করে দেন, তাহলে সেই আশঙ্কা নির্মূল হয়। ধন্যবাদ।
Great blog.
Do bring this out as a video please, and kindly – do show the pen as closed up as humanly possible. I certainly cannot afford to buy one of these pens, but sure can look at it.
Sattur is my native place from my father’s side and it’s a revelation to know they still make nibs.
Ignore nasty comments please. They are not worth your while replying.
Thank you again for the blog, do bring this as a short video please.
Vandhe Matharam
Jai Shri Ram
I don’t understand how you can get these old beauties laser engraved. And it’s so big and bulky, couldn’t it have been a little more refined and elegant? It reminds me of a child scratching his name in an antique building. From my point of view, you have completely ruined these pens.